জ্বর, রক্তের পরিমাণ, এলার্জি সম্পর্কে জানতে, রক্তে ইনফেকশন, ব্লাড ক্যান্সার ইত্যাদি সম্পর্কে জানতে

ডায়াবেটিস আছে কিনা তা জানার জন্য এই পরীক্ষা করা হয়।

প্রস্রাব টেস্ট, প্রস্রাবে ইনফেকশন আছে কিনা, থাকলে তা কতটুক মাত্রায় তা জানতে ডায়াবেটিস আছে কিনা তা এই টেস্টের মাধ্যমে জানা যায়, কিডনীতে পাথর আছে কিনা, প্রস্রাবে রক্ত যায় কিনা ইত্যাদি জানতে এই টেস্ট করা হয়।

যাদের উচ্চরক্তচাপ এবং ডায়াাবেটিস সমস্যা রয়েছে, কিডনীতে সমস্যা আছে কিনা জানতে উক্ত টেস্ট করা হয়।

হৃদরোগ সম্পর্কে জানতে, রক্তে চর্বির পরিমান জানার জন্য এই টেস্ট করা হয়।

জন্ডিসের রোগীদের জন্য প্রাথমিক টেস্ট হিসেবে এই টেস্ট দেওয়া হয়।

লিভারের অবস্থা জানার জন্য উক্ত টেস্ট করা হয়ে থাকে।

দূর্বলতা, ডায়রিয়া, অতিরিক্ত বমি করা রোগীদের, রক্তে খনিজের পরিমাণ জানার জন্য এই টেস্ট করা হয়ে থাকে।

জন্ডিস এবং লিভারের অবস্থা বুঝতে এই টেস্ট করা হয়ে থাকে।

ডায়াবেটিস অথবা রক্তে গ্লোকোজের পরিমাণ জানার জন্য এই টেস্ট করা হয়।

কিডনীর কার্যক্ষমতা নির্ণয় করা জন্য এই টেস্ট করা হয়।

লিভারের সমস্যা বুঝার জন্য উক্ত টেস্ট করা হয়।

রক্ত রোগের ধারণ নেওয়ার জন্য উক্ত টেস্ট করা হয়।

হরমুন নির্ণয়ের জন্য এই টেস্ট করা হয়।

হৃদরোগ হয়েছে কিনা, হৃদরোগের অবস্থা বুঝার জন্য উক্ত টেস্ট করা হয়।

বুকের এবং হার্টের অবস্থা বুঝার জন্য এই টেস্ট করা হয়।

ত্রিমাত্রিক (থ্রিডি) সংস্করণের মাধ্যমে রোগ নির্ণয়ের সবচেয়ে আধুনিক ও নির্ভরযোগ্য একটি পরীক্ষা পদ্ধতি হলো সিটি স্ক্যান। এর মাধ্যমে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গপ্রত্যঙ্গের অজস্র এক্স–রে ছবি তোলা হয় এবং কম্পিউটারের মাধ্যমে সেগুলোকে একত্র করা হয়। আরও সহজ করে বললে সিটি স্ক্যান এমন একটি মেডিকেল ইমেজিং পদ্ধতি, যাতে রোগীর শরীরের ভেতরের অবস্থা স্ক্যান করে ইমেজ বা ছবি তোলা হয়। একজন রেডিওলজি টেকনোলজিস্ট এই পরীক্ষা করেন।