মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারগণ সকল প্রকার প্রাথমিক রোগের চিকিৎসা করে থাকেন। তাই রোগ গুরুত্বর না হলে আপনি মেডিসিন বিশেষজ্ঞ/অভিজ্ঞ ডাক্তারের চিকিৎসা নিতে পারেন।

একজন সার্জন যে, পেটের ও মানবদেহের যাবতীয় সাধারণ অপারেশন করে থাকে। যেমন: ★ পিত্তথলীর অপারেশন ★ এ্যাপেন্ডিক্স অপারেশন ★ পাইলস ও ফিস্টুলা অপারেশন ★ অণ্ডকোষ/একশিরা অপারেশন ★ শরীরের অন্তরভাগ ও বহির্ভাগ ★ টিউমার অপারেশন ★ হাত, পা ও মলদ্বারের জটিল অপারেশন ★ সিজারিয়ান অপারেশন সহ সকল প্রকার সার্জারি

অর্থোপেডিক এমন একজন ডাক্তার যিনি হাড়,জয়েন্ট, লিগামেন্ট, টেনডন ও মাংসপেশীর ইনফেকশন,ইনজুরি বা যে কোন ডিসঅর্ডার নিয়ে কাজ করেন।এসব রোগের নির্ণয়,চিকিৎসা ও প্রতিকারমূলক কাজসমূহ করেন। একজন অর্থোপেডিক সার্জন যে কোন বয়সের রোগীর চিকিৎসা করেন।
সাধারণত যেসব কমন শারিরিক সমস্যার ট্রীটমেন্ট করেনঃ ফ্রাকচার, আথ্রাইটিস, অস্টিওপোরেসিস, বোন টিউমার, রিউমাটয়েড আথ্রাইটিস, স্কোলোসিস, লিগামেন্ট ইনজুরি কার্পাল টানেল সিনড্রোম,মেরুদন্ডের ডিস্ক ফেটে যাওয়া, হিপ ডিসপ্লাসিয়া, অস্বাভাবিক পা, স্পোর্টস ইনজুরি, টিস্যু ইনজুরি পিঠে ব্যথা, কোমড়ে ব্যথা, হাটু ব্যথা, গলা ব্যথা, কাধেঁ ব্যথা আরো বিভিন্ন ধরনের শারীরিক ব্যথা ও হাড়ের সমস্যা নিয়ে একজন অর্থোপেডিক ডাক্তার কাজ করেন।

ত্বকের বা চামড়ার যে কোন রোগের জন্য এই জাতীয় ডাক্তার দেখালে সাঠিক চিকিৎসা পওয়া যায়। যেমন: দাঁদ, একজিমা, সোরিয়াসিস, ছুলি, মেছতা, ব্রণ, খুজলি, স্ক্যাবিস, ফুসকুড়ি ইত্যাদি।

এই বিভাগের ডাক্তারগণ প্রধানত হার্ট বা হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ হয়ে থাকেন। হার্টের যে কোন সমস্যা সমাধানের জন্য এসকল ডাক্তারের কাছে যেতে পারেন। এছাড়াও শিরা, উপশিরা বা ধমনীতে রক্ত সঞ্চালনের সমস্যার জন্য ও আপনি কার্ডিওলজিস্ট (হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ/অভিজ্ঞ) ডাক্তারের কাছে যেতে পারেন।

মহিলাদের নানাবিধ সমস্যা যেমন: অনিয়মিত মাসিক, সাদাস্রাব, অতিরজঃ বা মেনোরেজিয়া, ভেজাইনাল ক্যান্ডিডেডাস সহ গাইনী ও অবসের জন্য স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ ডাক্তার দেখাতে পারেন।

দাঁতের নানান ধরনের সমস্যা যেমন: দাঁত ব্যথা, ফিলিং, স্ক্যালিং ও দাত উঠানো সহ নানান ধরনের দাঁতের সমস্যাসার জন্য দন্তরোগ বিশেষজ্ঞ দেখানে পারেন।

চোখের নানান ধরনের সমস্যার জন্য চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডাক্তার দেখাবেন।

গলার সাথে সংযুক্ত খাদ্যনালী থেকে মলদ্বার পর্যন্ত যে নাড়ীভুড়ি আছে সবগুলোর সমষ্টি নিয়ে পরিপাকতন্ত্র। এই পরিপাকতন্ত্রসহ হজমের ত্রুটি, কোষ্ঠ্যকাঠিন্যসহ নানা রোগের জন্য এই বিশেষজ্ঞ ডাক্তার দেখাতে পারেন।

জন্ডিস, হেপাটাইটিস, লিভার সিরোসিস, যকৃতের নানান রোগ নিয়ে এই বিশেষজ্ঞগণ অভিজ্ঞ।

আল্টাসনোগ্রাফি করাতে এই বিশেষজ্ঞ ডাক্তারদের প্রয়োজন হয়ে থাকে।

তেষ্টা ও প্রস্রাবের মাত্রা বৃদ্ধি: পিপাসা বা তেষ্টা বেড়ে যাওয়া বা ঘনঘন প্রস্রাবের বেগ পাওয়ার সমস্যা দুটি ডায়াবেটিস রোগের ক্ষেত্রে খুবই সাধারণ লক্ষণ। সাধারণ, একজন সুস্থ মানুষ সারাদিনে 6-7 বার প্রস্রাব করেন। পরিবেশ বা পরিস্থিতি পরিবর্তনে দিনে 4-10 প্রস্রাবকেও স্বাভাবিক ধরা হয়। তার বেশি হলেই আপনি ডায়াবেটিস বিশেষজ্ঞ/অভিজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

এই বিভাগের ডাক্তারগণ মূলত সদ্য জন্ম নেওয়া শিশুর সমস্যা নির্ণয়, নবজাতকের শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা, কোন ধরনের ইনফেকশন কিংবা জন্মগত কোন সমস্যা আছে কিনা তা নির্ণয় করেন, নবজাতক শিশু বৃক্ক বা কিডনী, হৃদযন্ত্র, লিভার বা যকৃত, ফুসফুস, গলা পাকস্থলি, বৃহদান্ত্র প্রভূতি অঙ্গে কোন সমস্যা থাকলে তা নির্ণয় করে চিকিৎসা প্রদান করে থাকেন।

পেডিয়াট্রিক সার্জারী হল একটি বিশেষ চিকিৎসা বিভাগ যেখানে, ভ্রুন থেকে শুরু করে কিশোর পর্যন্ত যেকোন বয়সী শিশু বা বাচ্চাদের অপারেশন করা হয়।

এই বিভাগ টি আমরা সকলেই ENT বিভাগ নামেই বেশি পরিচিত । নাক-কান-গলা বা কান-নাক-গলা নামেই জানি সকলেই। এই বিভাগের ডাক্তারগণ মূলত কান, নাক ও গলার বিভিন্ন সমস্যার সমাধান করেন। উক্ত সমস্যার জন্য আপনি ই এন টি সার্জন বা স্পেশালিস্ট (নাক, কান ও গলা বিশেষজ্ঞ/অভিজ্ঞ) ডাক্তারের নিকট যেতে পারেন।

এই বিভাগের ডাক্তারগণ আপনাকে অবচেতন করবেন বা আপনার শরীরের কোন একটা বিশেষ যায়গা অবশ করে দিবেন বিভিন্ন রকম ঔষধ বা ইঞ্জেকশন এর মাধ্যমে এবং আপনার যন্ত্রনা থেকে মুক্তি দেওয়ার চেষ্টা করবেন। এই সব ডাক্তার এর কাজ মূলত- ১. অপারেশন বা সার্জারি করার সময়। ২. বাচ্চা প্রসব কালীন। উক্ত ধরণের কোন সমস্যা হলে আপনি এ্যানেস্থেসিওলজিস্ট/এ্যানেস্থেসিস্ট (অজ্ঞান বিশেষজ্ঞ/অভিজ্ঞ) ডাক্তারের নিকট যেতে পারেন।

এই বিভাগের ডাক্তারগণ প্রধানত রক্তের সমস্যা সমাধানের জন্য। যেমন রক্তাল্পতা, রক্তে হিমোগ্লোবিন এর পরিমান কমে যাওয়ার জন্য বিভিন্ন সমস্যার সমাধান করেন। এছাড়াও স্প্লিন, লিউকমিয়া, হিমোফিলা, লিম্ফ গ্ল্যান্ডের কোন সমস্যার সমাধান দিয়ে থাকেন। উক্ত সমস্যা সমাধানের জন্য আপনি হেমাটোলজিস্ট (রক্ত ও অস্থি-মজ্জার রোগ বিশেষজ্ঞ/রক্ত রোগ বিশেষজ্ঞ/অভিজ্ঞ) ডাক্তারের নিকট যেতে পারেন।

এই বিভাগের ডাক্তারগণ বিশেষ করে হজমের সমস্যা তথা পাকস্থলী, যকৃত, বৃহদন্ত, ক্ষুদ্রান্ত বিষয়ক সমস্যা সমাধান করে থাকেন। এছাড়াও এন্ডোস্কপী, লিভার-বায়প্সী এই সব পরীক্ষ-নিরিক্ষা করা সহ লিভারের যাবতীয় অপারেশন করে থাকেন। আপনি যদি উক্ত রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকেন তাহলে গ্যাস্ট্রো-এন্টেরোলজিস্ট (গ্যাস্ট্রো-লিভার বিশেষজ্ঞ) বিশেষজ্ঞ/অভিজ্ঞ ডাক্তারগণের নিকট যেতে পারেন।

এই বিভাগের ডাক্তারগণ মূলত শিশু জন্মানো থেকে বড় হওয়া পর্যন্ত বিভিন্ন সমস্যার চিকিৎসা করে থাকেন এবং শিশু মনস্তাত্বিক বিকাশের জন্য ও আপনি পেডিয়েট্রিশিয়ান (শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ/অভিজ্ঞ) ডাক্তারের নিকট যেতে পারেন।

এই বিভাগ টি যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ন একটা বিভাগ, এই বিভাগের ডাক্তারগণ মূলত নার্ভের সমস্যার সমাধান করেন। ব্রেন, স্পাইন্যাল কর্ড এবং নিউরোনের সমস্যার সমাধান প্রদান করেন। আপনি যদি উক্ত রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকেন তাহলে নিউরোলজিস্ট (স্নায়ু রোগ বিশেষজ্ঞ/অভিজ্ঞ) ডাক্তারের নিকট যেতে পারেন।

এই বিভাগের ডাক্তারগণ কিডনী সমস্যার সমাধানের জন্য সর্বদা প্রস্তুত। কিডনী বায়প্সী, কিডনীতে পাথর, ডায়ালিসিস, এছাড়াও কিডনির বিভিন্ন রোগের সমাধান প্রদান করেন। আপনি যদি উক্ত রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকেন তাহলে নেফ্রোলজিস্ট (কিডনিরোগ বিশেষজ্ঞ/অভিজ্ঞ) ডাক্তারের নিকট যেতে পারেন।

এই বিভাগের ডাক্তারগণ নিউরলজিস্ট বিভাগের কাছাকাছি বলতে পারেন। এই বিভাগের ডাক্তারগণ নার্ভের সমস্যার সমাধান এর জন্য অপারেশন করেন। মাথার খুলির সমস্যা ব্রেনের নার্ভের সমস্যা, ঘাড়ের নার্ভের সমস্যা ইত্যাদি। আপনি যদি উক্ত রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকেন তাহলে নিউরোসার্জন বিশেষজ্ঞ/অভিজ্ঞ ডাক্তারের নিকট যেতে পারেন।

ইউরোলজী ও কিডনী বিশেষজ্ঞ ডাক্তারগণ মূত্র সংবহনতন্ত্রের বিভিন্ন রোগের চিকিৎসা দেন। সহজ ভাষায় প্রস্রাবের বিভিন্ন সমস্যা, মূত্রথলি বা কিডনী পাথরের সমস্যা এবং এসব অঙ্গের বিভিন্ন সমস্যায় শল্য চিকিৎসাসহ ইউরোলজী ও কিডনী বিষয়ের উপর অপারেশন/সার্জারি করে থাকেন।

গ্রিক শব্দ “Onkos” এর মানে হল টিউমার বা মাংস পিন্ড বা মাংসের দলা। এই বিভাগের ডাক্তার গুলো প্রধানত ক্যান্সার ও টিউমার এর চিকিৎসা করে থাকেন। আপনি যদি উক্ত রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকেন। তাহলে অনকোলজিস্ট (ক্যান্সার বিশেষজ্ঞ/অভিজ্ঞ) ডাক্তারের নিকট যেতে পারেন।

এই বিভাগের ডাক্তারগণ প্রধানত শরীরের বিভিন্ন হরমোন এবং বিপাক জাত রাসায়নিক পদার্থের সমস্যার সমাধান করে থাকেন। এছাড়াও জনন সংক্রান্ত সমস্যার সমাধান করেন। আপনি যদি উক্ত রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকেন তাহলে এন্ডোক্রিনোলজিস্ট (হরমন বিশেষজ্ঞ/অভিজ্ঞ) ডাক্তারের নিকট যেতে পারেন।

এই বিভাগের ডাক্তারগণ মানসিক সমস্যার রোগীদের সুস্থ করে তোলার চেষ্টা করেন। মানসিক, অবসাদ বা অধিক চিন্তাই ডিপ্রেশন এ চলে যাওয়া রোগীদের সুস্থ করে তোলার চেষ্টা করেন। মানসিক, অবসাদ বা অধিক চিন্তাই ডিপ্রেশন এ চলে যাওয়া রোগীদের সুস্থ করে তুলার জন্য চিকিৎসা করে থাকেন। আপনি যদি উক্ত রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকেন তাহলে মানসিক রোগ বিশেষজ্ঞ/অভিজ্ঞ ডাক্তারের নিকট যেতে পারেন।

এই বিভাগের ডাক্তারগণ মূলত যৌন রোগ সংক্রান্ত সকল সমস্যার চিকিৎসা প্রদান করে থাকেন। আপনি যদি এ ধরণের সমস্যায় আক্রান্ত হন তাহলে একজন ভেনারেল/সেক্স স্পেশালিষ্ট ডাক্তার দেখাতে পারেন।

এই বিভাগের ডাক্তারগণ মূলত ফুসফুস সহ শ্বাসযন্ত্রের বিভিন্ন রোগ ব্যাধি যেমন শ্বাসকষ্ট, নিউমোনিয়া, যক্ষ্মা , কাশির সাথে বেশি কফ বের হওয়া, শ্বাস নিতে বুকে আওয়াজ হওয়া ইত্যাদি রোগের চিকিৎসা করে থাকেন। আপনি যদি উক্ত রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকেন তাহলে চেস্ট স্পেশালিস্ট (বক্ষ ব্যাধি বিশেষজ্ঞ/অভিজ্ঞ) ডাক্তারের নিকট যেতে পারেন।

কার্ডিও ভাসকুলার এন্ড থেরাসিক সার্জন শিরা/রক্তনালী, হৃদরোগ ও বক্ষ সার্জারির চিকিৎসা প্রদান করে থাকেন।

এই বিভাগের ডাক্তারগণ প্রধানত চামড়া, স্তন, হাত পা, মুখ বা শরীরের বিভিন্ন অংশ সার্জারি বা অপারেশন এর মাধ্যমে নতুন রুপ দিয়ে থাকেন এবং কোনো ভাবে মরাত্বক আঘাতের ফলে কোন ক্ষতস্থান কে নতুন রুপ দেওয়ার চিকিৎসা করে থাকেন। আপনি যদি উক্ত রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকেন তাহলে প্লাস্টিক সার্জন (প্লাস্টিক ও কসমেটিক সার্জারি বিশেষজ্ঞ/অভিজ্ঞ) ডাক্তারের নিকট যেতে পারেন।

খাদ্য ও পুষ্টিবিজ্ঞানের পেশাগত ক্রিয়াকলাপ, প্রতিরোধমূলক পুষ্টি, পুষ্টির ঘাটতি সম্পর্কিত রোগসমূহ এবং মানুষের রোগের ক্লিনিকাল প্রতিক্রিয়া বাড়ানোর জন্য পুষ্টি হেরফের ব্যবহারকে উৎসাহিত করে থাকেন। এসকল সমস্যাজনিত কারণে আপনি একজন ডায়াটোশিয়ান/পুষ্টিবিদ বিশেষজ্ঞের চিকিৎসা গ্রহণ করেতে পারেন।

যে ধরনের উপসর্গ কলোরেক্টাল ক্যানসারের সন্দেহ সৃষ্টি করে, সেগুলো হচ্ছে মলদ্বার দিয়ে রক্ত পড়া বা কালো পায়খানা, আমযুক্ত পায়খানা, পেট ব্যাথা, মলের অভ্যাসের আকস্মিক পরিবর্তন, কোষ্ঠকাাঠিন্য, ওজন কমে যাওয়া, ক্ষুধামান্দ্য বা অরুচি, দুর্বলতা, রক্তশূন্যতা ইত্যাদি। আপনি যদি এসকল সমস্যায় আক্রান্ত হয়ে থাকেন তাহলে আপনাকে একজন কলোরেক্টাল সার্জন (মলদ্বার বিশেষজ্ঞ) ডাক্তারের চিকিৎসা গ্রহণ করতে হবে।

বাতজনিত রোগের প্রধান লক্ষণ হল: পেশী-কস্কালে ব্যথা এবং আড়ষ্টতা। হাত পায়ের সন্ধিস্থলের পেশিতে তীব্র ব্যথা, প্রদাহ ও আড়ষ্টতা এই রোগের লক্ষণ। এর সঙ্গে অঙ্গ-প্রতঙ্গ নাড়ানোর ক্ষেত্রে সীমাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়। অস্থিসন্ধিতে বাত সীমাবদ্ধ থাকলে একে অস্থিসন্ধির প্রদাহ বলা হয়। বিভিন্ন ধরনের সন্ধিপ্রদাহ ও বাতরোগকে কখনও কখনও নানাভাবে শ্রেণিবিভক্ত করা হয়, যথা অস্থায়ী অস্থিসন্ধিপ্রদাহ (অস্থিসন্ধি জ্বর); স্থায়ী অস্থিসন্ধিপ্রদাহ (বাতগ্রস্ত অস্থিসন্ধিপ্রদাহ, গেঁটেবাত); আঘাতজনিত অস্থিসন্ধিপ্রদাহ; স্ফীতিজনিত অস্থিসন্ধিপ্রদাহ; সংক্রামক বাতরোগ (গণোরিয়াজাত অস্থিসন্ধিপ্রদাহ); পেশিবাত (পেশিপ্রদাহ,পেশিশূল) এবংপুনরাক্রমী বাতরোগ। বাতরোগে তাপ ও ফোলাসহ অস্থিসন্ধি ব্যথা বিভিন্ন মেয়াদী হয়, কয়েক ঘণ্টা থেকে প্রায় এক সপ্তাহ পর্যন্ত স্থায়ী থাকতে পারে। হাঁটু এ রোগের প্রধান আক্রান্তকারী স্থান, কিন্তু রোগটির ব্যথা একই অস্থিসন্ধিসমূহে সব সময় ফিরে আসেনা। আপনি যদি এসকল সমস্যায় আক্রান্ত হয়ে থাকেন তাহলে একজন বাত-ব্যাধি ও ব্যথা (রিউম্যাটোলজি) বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের চিকিৎসা গ্রহণ করতে পারেন।